আমরা যেভাবে গাছ দিয়ে থাকি

চিত্রা- বৃক্ষ হাট শুধু ঢাকা সিটির মধ্যে হোম ডেলিভারি এবং ঢাকার বাহিরে কুরিয়ারে এই মুহুর্তে গাছ দিয়ে থাকে
গাছ দেয়ার পর আমাদের ১৪ দিনের একটি সার্ভিস পিরিয়ড থাকে, যার মধ্যে গাছের কোন সমস্যা হলে তা সমাধান দেয়া হয় বা পরিবর্তন করে দেয়া হয়।
আপনি ঢাকার মধ্যে হলে যেকোন পরিমাণ গাছ আমাদের থেকে নিতে পারবেন নির্ধারিত শর্ত সাপেক্ষে।

গাছ ডেলিভারি অন্য যেকোন পণ্যের মত খুব একটা সহজ না হওয়ায় এর ডেলিভারি চার্জ একটু বেশি হয়ে থাকে।
চিত্রা- বৃক্ষ হাট গাছের উপর সীমিত লাভ করে

গাছ নেয়ার পরবর্তি সেবা

গাছ ক্রয়ের পরবর্তি ১৪ দিনের মধ্যে গাছ মারা গেলে তা রিপ্লেস/পরিবর্তন করে দেয়া হয় কিন্তু তা কিছু শর্ত সাপেক্ষঃ

১। গাছ হাতে পাবার ২৪ ঘণ্টার এর মধ্যে ছবি তুলে হুয়াটসএপে (01322-548274) মেসেজ করতে হবে। এই নাম্বার ছাড়া অন্য কোন নাম্বারে আফটার সেলস সার্ভিস দেয়া হয় না।
২। কোন অসঙ্গতি থাকলে তা ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই জানাতে হবে.
৩ । ছবি দেয়ার পর আমাদের প্রতিনিধি কিছু গাইডলাইন দিবে তা ফলো করে প্রতি ৩-৪ দিন পর পর আপডেট দিতে হবে ১৪ দিন পর্যন্ত।
৪। রিপ্লেসমেন্ট/পরিবর্তন দেয়ার সময় প্রধানত এই সব তথ্য বিবেচনা করা হবে। কোন গ্রাহক এর অনিয়ম করলে কতৃপক্ষ রিপ্লেসমেন্ট/পরিবর্তন দিতে বাধ্য থাকবে না।

৫। রিপলেসমেন্ট ইসু হবার পর সর্বোচ্চ ১৪ দিনের মধ্যে চিত্রা বৃক্ষ হাট তা দিতে পারবে। এর অধিক সময় হয়ে গেলে পণ্যের সম পরিমাণ মুল্য গ্রাহককে রিফান্ড করতে বাধ্য থাকিবে কতৃপক্ষ যদি গ্রাহক দাবি করেন।

৬। কোন গ্রাহকের রিপ্লেস্মেন্ট ইসু হলে এবং সেটা পাঠানোর পর সে যদি গ্রহণ না করতে পারে তার ব্যাক্তিগত কারনে তবে কতৃপক্ষ এর জন্য দায়ি থাকবে না। এবং রিপ্লেসমেন্ট নেয়ার জন্য গ্রাহককে হাবে আসতে হবে অথবা দ্বিতীয়বার পাঠানোর দাবি করলে সেখানে অরিজিনাল ডেলিভারি চার্জ (যা রেগুলার চার্জের চেয়ে বেশ বেশি হয়ে থাকে বা যদি সম্ভব হয় থার্ড পার্টির মাধ্যমে যাবে।) এবং প্যাকজিং চার্জ দেয়া লাগবে।

৭। চিত্রা বৃক্ষ হাটের নিজস্ব ডেলিভারি সিস্টেমে সময়ের কোন বাধ্যবাধকতা নেই। সকাল ৯ টা থেকে রাত ১১ টা পর্যন্ত ডেলিভারি চলতে থাকে। তবে গ্রাহক কন্টাক্ট করে আনুমানিক একটা ধারণা নিয়ে নিতে পারবেন ককহ্ন তিনি পেতে পারেন কিন্তু কতৃপক্ষ সেটার কোন সঠিক সময় দেন না। তাই রিপলেসমেন্ট নেয়ার জন্য গ্রাহক সেই সময় উপস্থিত না থাকলেও অন্য কেউ যেন তা গ্রহণ করে নিন তা গ্রাহকের নিশ্চিত করতে হবে।

৮। গ্রাহককে ফোনে পাওয়া না গেলে সর্বনিম্ন ৩ বার ডেলিভারি ম্যান চেষ্টা করবে ফোনে যোগাযোগ করার। তারপর হেল্প সেন্টারে কথা বললে, মেইল, ইনবক্স বা হুয়াটসএপে গ্রাহককে মেসেজ দেয়া হবে। সর্বাধিক ১০ মিনিটের মধ্যে গ্রাহক রেসপন্স না করলে রিপ্লেসমেন্ট ফেরত যাবে।

৯। কুরিয়ারে পণ্য গেলে তা সর্বোচ্চ ৩ দিনের মধ্যে রিসিভ করতে হবে। ৩ দিনের মধ্যে রিসিভ করে যদি কোন অসঙ্গতি থাকে সেটা কতৃপক্ষকে জানালে কতৃপক্ষ তা পরিবর্তন করে দিতে বাধ্য থাকিবে কিন্তু কতৃপক্ষের সাথে কথা না বলে কোন গ্রাহক যেন রিটার্ন না করেন।

১০। গ্রাহক কতৃপক্ষের সাথে কথা না বলে যদি রিটার্ন করে দিন তবে কুরিয়ার চার্জ, প্যাকেজিং ফি এবং রিটার্ন চার্জ গ্রাহককে দিতে হবে। এই চার্জ গ্রাহকের দেয়া এডভান্স থেকে হবে এবং গ্রাহক বাকি মুল্য পরিশোধ না করা পর্যন্ত নতুন কোন পারচেজ করতে পারবেন না।

১১। কুরিয়ারে যাওয়া পণ্য ডেমেজ হলে কতৃপক্ষ তা জরিমানা দিতে বাধ্য থাকিবে উপরিউক্ত শর্ত সাপেক্ষে, এবং কতৃপক্ষ রিটার্ণ করতে বললে গ্রাহক রিটার্ন করে দিবেন।

১২। গ্রাহক কুরিয়ার থেকে পণ্য ৫ দিন পর নিয়ে যদি ডেমেজ পান তার জন্য কতৃপক্ষ দায়ি থাকবে না।

১৩.১। রিফান্ডের এর ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন ৭ দিন থেকে সর্বোচ্চ ১৪ দিন সময় লেগে থাকে।

১৩.২। কোন গ্রাহক যদি এডভান্স করে থাকেন এবং ডেলিভারি দেয়ার সময় দ্বিতীয়বার ভুলে পেমেন্ট করে থাকেন তবে তা দ্রুত জানাতে হবে হেল্প লাইনে। এই ক্ষেত্রে নুন্যতম ৭ দিনের মধ্যে জানাতে হবে এবং গ্রাহক ভেদে সর্বোচ্চ ৩০ দিনের মধ্যে জানাতে হবে। এর পর জানালে সেই অভিযোগ গ্রহণযোগ্য হবে না।

১৩.৩ কেউ ঢাকার বাহিরে কুরিয়ার থেকে পণ্য নেবার সময় তা দেখে অপছন্দ হলে রিটার্ন করতে পারেন, তবে সেই ক্ষেত্রে কুরিয়ার চার্জ গুলো গ্রাহকের দিতে হবে হবে। গ্রাহকের দেয়া এডভান্স থেকেই কুরিয়ার চার্জ কাটা হবে।

১৩.৪ যদি কোন গ্রাহক গাছ পাবার কিছুদিন পর রিটার্ন দিতে চান ঢাকার বাহিরের ক্ষেত্রে তাহলে তাকে নিজ দায়িত্বে কুরিয়ার করতে হবে যেন কোন প্রকার ড্যামেজ না হয় সেই শর্তে। সেই প্রোডাক্ট চিত্রা বৃক্ষ হাটের হাবে আসার পর তা পর্যবেক্ষণ করে যত টাকা গ্রাহক পাবার অধিকার রাখে সর্বাধিক তত টাকা রিফান্ড করা হবে

১৪। রিপ্লেসমেন্ট বা রিফান্ড একবার দেয়া হয়ে থাকে, এর বেশি নয়। ১৪ দিন পর যদি কোন গাছের ড্যামেজ হয় সেটা গ্রাহকের গাফিলতি হিসেবে গণ্য হবে। দুইবার গাছ দেয়ার পরও যদি গাছের সমস্যা হয় সেটা ধরে নেয়া হবে হয় গ্রাহকের কেয়ারে কোন সমস্যা অথবা জায়গা অনুপযুক্ত। চিত্রা বৃক্ষ হাট এমন কোন কিছুই করতে চাইবে না যেন গ্রাহক দ্বিতীয়বার না আসে। কিছুটা বিশ্বাস গ্রাহককেও রাখতে হবে। এমন হয়ে থাকে কোন কোন গাছ কোন কোন পরিবেশে টিকানো মুশকিল। সেই ক্ষেত্রে চিত্রা বৃক্ষ হাট একবার মারা গেলে দ্বিতীয়বার নিয়ম বশত দিবে কিন্তু তারপর যখন দিবে না তখন অভিযগ করটা সমীচীন না। আপনাদের সহযোগিতা পারবে আমাদেরকে আরো ভাল সার্ভিস নিশ্চিত করাতে।

১৫। কোন গ্রাহক পেমেন্ট বা এডভান্স করে ফেলার সাথে সাথে যদি ক্যান্সেল করেন (১ ঘন্টার মধ্যে) তবে তার পেমেন্ট করার দরুন যে চার্জ তৃতীয় পার্টি নিয়ে থাকবে সেটা বাবদ বাকি টাকা গ্রাহক পাবেন। যেমন বিকাশে টাকা দিলে তার ১.৫% বিকাশ কেটে রেখে দেয় আবার সময়ে সময়ে সেন্ড মানিতে বিকাশ ৫ টাকা বা ১০ টাকা চার্জ কাটে। এই চার্জ বাদে বাকি টাকা গ্রাহক পাবেন। কিন্তু ১ ঘন্টা পর গ্রাহক অর্ডার ক্যান্সেল করলে সেটার জন্য সর্বনিম্ন ১০% চার্জ কাটা হবে। ডেলিভারি দেয়ার আগের দিন যদি ক্যান্সেল করেন তবে ২০% পর্যন্ত চার্জ কাটা হবে এডভান্স থেকে। ডেলিভারি দিনে যদি ক্যান্সেল করেন তবে মোট বিলের ২০% চার্জ কাটা হবে। সেক্ষেত্রে এডভান্স পর্যাপ্ত না হলে গ্রাহক কে বাকি টাকা পরিশোধ করতে হবে, নতুবা সেটা বকেয়া থেকে যাবে।

১৬। গ্রাহক যদি ভুল তথ্যের উপর ভিত্তি করে অর্ডার করেন বা চিত্রা বৃক্ষ হাটের কোন ভুল হয়ে থাকলে ( চিত্রা বৃক্ষ হাটের প্রতিনিধি দ্বারা কোন ভুল তথ্য দেয়া হলে, বা ডেলিভারি লোকেশন ভুল বোঝা হলে, কোন গাছ না থাকলে, ১৪ দিনের অধিক সময় হয়ে গেলে ডেলিভারি না দেয়ার) তখন গ্রাহক রিফান্ড চাইলে শুধু যে চার্জ গুলো থার্ড পার্টি নিয়েছে সেটা বাদে বাকি টাকা উনি ৭-১৪ দিনের মধ্যে পেয়ে যাবেন।

১৭।রিফান্ডের জন্য গ্রাহককে অবশ্যই আবেদন করতে হবে নিচের দেয়া লিনকে গিয়ে

১৮। কোন গ্রাহক অকথ্য ভাষায় গালি গালাজ বা বাজে ব্যাবহার করলে তাকে ইনবক্স থেকে ব্লক করা হতে পারে বা তাকে যেকোন প্রকার সেবা দেয়া থেকে চিত্রা বৃক্ষ হাট বিরত থাকতে পারে।

১৯। আবার কেউ অর্ডার করা প্রোডাক্ট সময়ের মধ্যে না পেলে যদি অর্ডার ক্যান্সেল করেন তবে তা তিনি করতে পারবেন। কিন্তু তিনি যদি এর মদ্ধ্যে অগ্রিম কোন টাকা দিয়ে থাকেন সেই টাকা ফেরত পেতে তাকে নুন্যতম ১৪ দিন অপেক্ষা করতে হবে।

২০। অর্ডার ক্যান্সেল করার পর যদি অগ্রিম টাকার জন্য অপেক্ষা না করে কেউ হুমকি বা বাজে ভাষা ব্যাবহার করে তবে তার জরিমানা স্বরূপ তার অগ্রিম অফেরত যোগ্য বলে ঘোষনা করা হবে, এবং তিনি তার ব্যাবহারের জন্য ক্ষমা চেয়ে দরখাস্ত দিয়ে রিফান্ড এর জন্য আবেদন করতে পারেন।

২১। চিত্রা বৃক্ষ হাটে কর্মরত প্রতিটি ব্যাক্তি সন্মান এর অধিকারী, তাই অকথ্য ভাষা কোন ভাবেই গ্রহণ যোগ্য নয়। অকথ্য ভাষাকে চিত্রা বৃক্ষ হাট তিব্র নিন্দা জানায়। আপনি যেকোন প্রকার লিগাল একশন নিতে পারবেন যদি চিত্রা বৃক্ষ হাটের দেয়া প্রতিজ্ঞা আর কাজের সাথে মিল না পান, কিন্তু তা না করে আপনি মান হানি বা অক্তহ্য ভাষা ব্যাবহার করলে তা হিতের বিপরীত হবে।

২২। যেকোন অর্ডার করার পর তা ডেলিভারি ডেইটের ২৪ ঘন্টা আগে ক্যান্সেল করা যাবে। সর্বাধিক ডেলিভারি দেয়ার সময় ২১ দিন। এর অধিক সময় হলে গ্রাহককে অর্ডার ক্যান্সেল করার ৭ দিনের মধ্যে রিফান্ড দিতে বাধ্য থাকবে কতৃপক্ষ।

২৩। ঢাকার ভিতর কেউ ইমার্জেন্সি অর্ডার করলে তাকে নুন্যতম ২৫% বা নুন্যতম ৫০০ টাকা এডভান্স করতে হবে অর্ডার কনফার্ম করার জন্য।

২৪। পুরনো গ্রাহকের জন্য যে ধরণের সুবিধা রয়েছে

ক) ৫০০০ টাকার উর্ধে আগে ক্রয় করে থাকলে সব মিলিয়ে সেই গ্রাহক ১০০০ তাকার নিচের নতুন অর্ডার এডভান্স ছাড়া নিতে পারবে

খ) ৫০০০ টাকার অধিক ক্রয়ের পর নতুন অর্ডার যদি ১০০০ টাকার উর্ধে হয় তবে নুন্যতম কুরিয়ার চার্জ এডভান্স করতে হবে

গ) ১০,০০০ টাকার উর্ধে আগে ক্রয় করে থাকলে সেই গ্রাহক ২৫০০০ টাকা পর্যন্ত অর্ডার কোন রকম অগ্রিম ছাড়া অর্ডার করতে পারবে। এর অধিক পারবে না

ঘ) ২০,০০০ - যেকোন এমাউন্ট এর অধিক ক্রয় করে থাকলে আগে সেই গ্রাহক সর্বাধিক ৫০০০ টাকার অর্ডার অগ্রিম দেয়া ছাড়া অর্ডার করতে পারবে। তার উর্ধে নিলে অগ্রিম দিতে হবে।

ঙ) গ্রাহক ভেদে এই নিয়ম ব্যাতিক্রম হতে পারে।

২৫। ঢাকার বাহিরে আমরা সুন্দরবন কুরিয়ারকে প্রাধান্য দিয়ে থাকি, কোন কারনে পার্সেল না দিলে বা তাদের ব্রাঞ্চে পার্সেল না পাওয়া গেলে গ্রাহক কে পুনরায় সেই পার্সেল দেয়া হবে । চিত্রা বৃক্ষ হাট অনেক যত্ন করে অনেক খরচ করে গাছের প্যাকজিং করে। কিন্তু নতুন কুরিয়ার কোম্পানি যারা ঢাকার বাহিরে হোম ডেলিভারি দেয় তারা অনেক সময় পণ্য নিয়ে গিয়ে রাইডার বা ডেলিভারি বয়ের অভাবে বা কোন মিস মেনেজমেন্টের কারনে ডেলিভারি দিতে ব্যার্থ হয়। কিন্তু কারন দর্শায় গ্রাহক নিতে চায় না, ফোন ধরে না ইত্যাদি। তারা সেই পার্সেল গুলো রিটার্ন করে ১০ থেকে ১৪ দিন পর অথচ ডেলিভারি হয়ে যেত ২-৩ দিনের মধ্যে। রিটার্ন সিস্টেম টা খুবই বাজে। এত বিলম্ব করায় প্রায় গাছের ড্যামেজ হয় তাছাড়া একই পার্সেল বারবার কুরিয়ার হবার কারনে ড্যামেজ এর পরিমাণ বেড়ে যায়। এই সব ক্ষেত্রে আমাদের সর্বাধিক ক্ষতির সম্মুখীন হতে হয় কারন কুরিয়ার কোম্পানি ঠিকি তাদের ব্যার্থতা লুকিয়ে অটোম্যাটেকেলি একাউন্ট থেকে চার্জ কেটে নেয়। আবার গ্রাহক ক্যাশ অন ডেলিভারি নিতে চায় তাই কোন প্রকার টাকা না পেয়েই আমাদের বেশ লস নিতে হয়। তারা কোন ভাবেই এর দায়ভার নেয় না। সেই জন্য যারা ঢাকার বাহিরে হোম ডেলিভারি চাইবে তাদের নুন্যতম ৫০% টাকা এডভান্স করতে হবে এবং যদি কুরিয়ার পণ্য দিতে ব্যার্থ হয় সে ক্ষেত্রে চিত্রা বৃক্ষ হাট দায়ি থাকবে না। গ্রাহক কোন প্রকার রিটার্ন পাবে না। যেহেতু এখানে তৃতীয় পক্ষের উপর চিত্রা বৃক্ষ হাট এবং গ্রাহক দুইজনকেই নির্ভর করা লাগছে সেই ক্ষেত্রে দায় কারো একার থাকছে না। যত দিন না এই কুরিয়ার কোম্পানি গুলো স্ট্যাবল হচ্ছে আমরা ঢাকার বাহিরে হোম ডেলিভারিতে বিশ্বাস রাখতে পারছি না। তবে পণ্য রিটার্ন আসার পর যদি দেখা যায় লসের পরিমাণ ৫০% এর কম তবে গ্রাহক কিছু এমাউন্ট রিটার্ন পাবে। সে ক্ষেত্রে মুল এডভান্স থেকে কুরিয়ার চার্জ এবং প্যাকেজিং কস্ট বাদ দেয়ার পর যা থাকবে সেটা থেকে পণ্যের ড্যামেজ এর ৫০% বাদ দিয়ে বাকিটা গ্রাহক পাবেন।

চিত্রা- বৃক্ষ হাটের সার্ভিস নিয়ে যদি কোন গ্রাহক অসন্তুষ্ট হয়ে থাকে বা কোন প্রকার ভুল হয়ে থাকে সেটার ক্ষতিপুরণ চিত্রা- বৃক্ষ হাট নিয়ম অনুযায়ী দিয়ে থাকবে। সে ক্ষেত্রে লিঙ্কে দেয়া ফর্মটি পুরণ করবেন।

https://docs.google.com/forms/d/e/1FAIpQLSdminn56m...